দ্রুত বীর্যপাত না হওয়ার পুরুষদের ৫টি কৌশল

সময়: 3:45 pm - April 10, 2020 | | পঠিত হয়েছে: 193 বার

অনেকের যৌ’নমিলনের সময় দ্রুত বী’র্যপাত হয়, এমন পুরুষের সংখ্যা কম নয়। শারী’রিক সম্পর্কে চরম তৃপ্তি পাওয়ার আগেই শু’ক্রাণু বেরিয়ে গেলে হতাশ হতে হয় তাদের। বিষয়টি রোধে নানা ধরনের জেল, স্প্রের ব্যবহার করেন কেউ কেউ। কিন্তু এগুলো নিয়মিত ব্যবহারে দেখা দিতে পারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে সহজ কিছু সমাধান দিয়েছে যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান জাভামেড। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় দেখা যায়, ব্রিটিশ পুরুষরা নানা ধরনের প্রাকৃতিক কৌশল ব্যবহার করে দীর্ঘক্ষণ শারী’রিক সম্পর্ক করে থাকেন।

১. কন’ডম ব্যবহার : যো’নিতে পুরু’ষাঙ্গ প্রবেশ করে স্ট্রোক দিতে থাকলে ঘর্ষণ হয়। এতে যো’নির ভেতরের অংশ গরম হয়ে ওঠে। ঘর্ষণ ও গরমে তাড়াতাড়ি বী’র্য বেরিয়ে যায়। কন’ডম ব্যবহারে এটা দীর্ঘায়িত করা যেতে পারে। কন’ডমের গায়ে লুব্রিক্যান্ট থাকায় ঘর্ষণ কম হয়।

এতে তাপও কম উৎপন্ন হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বেশি পাতলা কন’ডম ব্যবহার করে লাভ হবে না। একটু মোটা ধরনের কন’ডম কার্যকর হতে পারে। দ্রুত বী’র্যপাত ঠেকানোর আরও দুটি পদ্ধতি হলো ‘ফেস অফ’ ও ‘স্পুন’। ফেস অফ পজিশনে পুরুষ চেয়ারে বা বিছানার কাছে সোজা হয়ে বসে থাকে। নারী পুরুষের কোলের ওপর মুখোমুখি বসে যৌ’নমিলন করেন। স্পুন পজিশনে নারী কাত হয়ে শোয়ে থাকেন। পুরুষ পেছন থেকে শুয়ে যৌ’নমিলন করেন।

২. হস্তমৈ’থুন : দীর্ঘদিন পর যৌ’নমিলন করতে গেলে তাড়াতাড়ি বী’র্যপাত হয়। এর কারণ হলো, বী’র্যে ভরা থাকে অ’ণ্ডকোষ। এর ফলে কয়েকটা স্ট্রোক করলেই বী’র্য বেরিয়ে যায়। ব্যাপারটা অনেকটা কানায় কানায় ভরা পানির গ্লাসের মতো। একটু নড়লেই দ্রুত উপচে পড়ে। তাই মিলনের কিছুক্ষণ আগে হস্তমৈ’থুন করে বী’র্য বের করা যেতে পারে।

৩. স্ট্রোক নিয়ন্ত্রণ : য ‘নিতে পুরু’ষাঙ্গ প্রবেশ করানোকে স্ট্রোক বলে। কয়েকটা স্ট্রোকের পরই যখন মনে হবে বী’র্য বেরিয়ে যেতে পারে, তখন আর প্রবেশ করা যাবে না। কিছুক্ষণ বিরতি দিতে হবে।

৪. অবস্থান বদল : ‘মিশনারি পজিশন’ অনুসরণ করে যৌ’নমিলন করলে বী’র্যপাত তাড়াতাড়ি হয়। যৌ’নমিলনের সময় একজন নারীর পা ছড়িয়ে চিৎ হয়ে শোয়াকে মিশনারি পজিশন বলে। এই পদ্ধতিতে পুরুষ তার সঙ্গীর ওপর শুয়ে যৌ’নমিলন করেন। এতে করে দ্রুত বী’র্যপাত ঠেকানো সম্ভব না-ও হতে পারে। এ ক্ষেত্রে একটি সমাধান হতে পারে ‘কাউ গার্ল পজিশন। এই পদ্ধতিতে পুরুষ চিৎ হয়ে শুয়ে থাকেন। নারী তার ওপর বসে শারী’রিক সম্পর্ক করেন।

৫. স্কুইজ পদ্ধতি : হস্তমৈথু’নের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কার্যকর। যৌ’নাঙ্গের অগ্রভাগের নিচের দিকে যেখানে চামড়া জোড়া থাকে, সেই জায়গায় বুড়ো আঙুল দিয়ে চেপে ধরতে হবে। তারপর বুড়ো আঙুলের মাথা দিয়ে ওই জায়গায় বাম থেকে ডানে অথবা ডান থেকে বামে মোচড় দিতে হবে। যৌ’নাঙ্গ উত্থিত থাকার সময়ই এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা সম্ভব।

রাজশাহী বার্তা/admin

এই বিভাগের আরও খবর