মেঘনায় সেতু নির্মাণে ধীরগতি, দুর্ভোগে ১১ গ্রামের লোকজন
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের টিটির চর এলাকায় সেতু নির্মাণে ধীরগতির কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তুলাতুলি, বড়ইকান্দি, মইশার চর, সাতানি ও রামপ্রশাদের চরসহ ১১ গ্রামের লোকজনদের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাটি খুড়ে গর্ত করে পাইলিং করে পরিত্যাক্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়েছে। গর্তের পাশে ফসলি জমিতে দীর্ঘদিন মাটি ফেলে রাখায় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন কৃষকরা।
ভূক্তভুগী আশ্রাফ আলী মাষ্টার জানায়, এই সেতুটির আশপাশে কোন খাল নেই। স্বল্প উচু জমিতে ধান চাষাবাদ করা হয় সেতুটির আশপাশে সব কৃষিজমিতে।
২ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মিতব্য সেতুটির জন্য আমাদের ফসলি জমিগুলো কয়েক বছর ধরে পতিত পড়ে আছে। ঠিকাদার শুধু সেতুর পাইলিং করে ফেলে রেখে পালিয়েছে। এভাবেই পরে আছে দুই বছর যাবত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মূল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নাম জানা নেই খোদ উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসানের। তিনি বলেন, আমি নতুন এসেছি খোঁজখবর নিচ্ছি, তবে সেতুরটির কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য মূল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে তাগিদ দেয়া হবে।
রাজশাহী বার্তা/admin